০৯:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের খুব কষ্ট করতে হবে না: রুমিন ফারহানা

নিউজ ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) খোঁজার বিতর্ক নিয়ে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা।
সম্প্রতি একটি টক শোতে উপস্থিত হয়ে তিনি দাবি করেন যে উপদেষ্টাদের একটি বড় অংশের জন্য নিরাপদ প্রস্থান খুব কঠিন হবে না।

রুমিন ফারহানা বলেন, উপদেষ্টারা অনেকেই সেফ এক্সিট খুঁজছেন। আমার মনে হয়, সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের খুব কষ্ট করতে হবে না, কারণ ম্যাক্সিমাম উপদেষ্টা ডুয়েল সিটিজেনশিপ নিয়ে চলছেন। সুতরাং তাদের একটা বড় অংশই দেশের বাইরে অটোমেটিক্যালি চলে যেতে পারবেন।

তিনি দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সতর্ক করেন, এটা সহজেই অনুমেয় যে যদি পলিটিক্যাল পার্টিগুলো আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে একটা নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে বাংলাদেশ একটা গভীর অনিশ্চয়তায় পড়বে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেত্রী আরও দাবি করেন, এই ব্যর্থতার সুযোগে আওয়ামী লীগ কোনো প্রকার অনুশোচনা না করেই রাজনীতিতে ফেরার চিন্তা করছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হচ্ছে, ঘন ঘন হচ্ছে, ঢাকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে হতে দেখছি আমরা। সুতরাং ঘরের পাশে আওয়ামী লীগ যে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছে তেমনটি নয়।

তিনি উল্লেখ করেন, সরকারের ক্রমাগত ব্যর্থতাই আওয়ামী লীগকে দুঃখ প্রকাশ না করে আবারও রাজনীতিতে আসার কথা চিন্তা করতে উৎসাহিত করছে।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১১:৪৭:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫
৪৯

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের খুব কষ্ট করতে হবে না: রুমিন ফারহানা

আপডেট: ১১:৪৭:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) খোঁজার বিতর্ক নিয়ে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা।
সম্প্রতি একটি টক শোতে উপস্থিত হয়ে তিনি দাবি করেন যে উপদেষ্টাদের একটি বড় অংশের জন্য নিরাপদ প্রস্থান খুব কঠিন হবে না।

রুমিন ফারহানা বলেন, উপদেষ্টারা অনেকেই সেফ এক্সিট খুঁজছেন। আমার মনে হয়, সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের খুব কষ্ট করতে হবে না, কারণ ম্যাক্সিমাম উপদেষ্টা ডুয়েল সিটিজেনশিপ নিয়ে চলছেন। সুতরাং তাদের একটা বড় অংশই দেশের বাইরে অটোমেটিক্যালি চলে যেতে পারবেন।

তিনি দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সতর্ক করেন, এটা সহজেই অনুমেয় যে যদি পলিটিক্যাল পার্টিগুলো আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে একটা নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে বাংলাদেশ একটা গভীর অনিশ্চয়তায় পড়বে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেত্রী আরও দাবি করেন, এই ব্যর্থতার সুযোগে আওয়ামী লীগ কোনো প্রকার অনুশোচনা না করেই রাজনীতিতে ফেরার চিন্তা করছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হচ্ছে, ঘন ঘন হচ্ছে, ঢাকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে হতে দেখছি আমরা। সুতরাং ঘরের পাশে আওয়ামী লীগ যে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছে তেমনটি নয়।

তিনি উল্লেখ করেন, সরকারের ক্রমাগত ব্যর্থতাই আওয়ামী লীগকে দুঃখ প্রকাশ না করে আবারও রাজনীতিতে আসার কথা চিন্তা করতে উৎসাহিত করছে।