০১:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫

যশোর জেলায় নতুন করে একদিনে ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

ডেস্ক নিউজ

ইয়ানূর রহমান : যশোরে নতুন করে একদিনে ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। একই সময়ে ৮ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ডেঙ্গু পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল হলেও যশোরে আক্রান্তের সংখ্যা এখনো উদ্বেগজনক পর্যায়ে রয়েছে।

বর্তমানে জেলায় মোট ৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১৬ জন। উপজেলা ভিত্তিক হিসেবে অভয়নগরে সর্বাধিক ২৪ জন, কেশবপুরে ৯ জন, শার্শায় ৬ জন, চৌগাছা ও ঝিকরগাছায় ২ জন করে রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। বাঘারপাড়া ও মনিরামপুর উপজেলায় বর্তমানে কোনো রোগী ভর্তি নেই।

চলতি বছরের শুরু থেকে অর্থাৎ ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে এখন পর্যন্ত যশোর জেলায় মোট ৯২৯ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৮৬৫ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন, ৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করা হয়েছে, তবে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, নিয়মিত ফগিং কার্যক্রম ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে নাগরিকদের সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে—বিশেষ করে বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পরিষ্কার পানিতে মশার প্রজনন রোধে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।#

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৫:৫২:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫
৩০

যশোর জেলায় নতুন করে একদিনে ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

আপডেট: ০৫:৫২:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

ইয়ানূর রহমান : যশোরে নতুন করে একদিনে ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। একই সময়ে ৮ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ডেঙ্গু পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল হলেও যশোরে আক্রান্তের সংখ্যা এখনো উদ্বেগজনক পর্যায়ে রয়েছে।

বর্তমানে জেলায় মোট ৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১৬ জন। উপজেলা ভিত্তিক হিসেবে অভয়নগরে সর্বাধিক ২৪ জন, কেশবপুরে ৯ জন, শার্শায় ৬ জন, চৌগাছা ও ঝিকরগাছায় ২ জন করে রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। বাঘারপাড়া ও মনিরামপুর উপজেলায় বর্তমানে কোনো রোগী ভর্তি নেই।

চলতি বছরের শুরু থেকে অর্থাৎ ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে এখন পর্যন্ত যশোর জেলায় মোট ৯২৯ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৮৬৫ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন, ৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করা হয়েছে, তবে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, নিয়মিত ফগিং কার্যক্রম ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে নাগরিকদের সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে—বিশেষ করে বাড়ির আশপাশে জমে থাকা পরিষ্কার পানিতে মশার প্রজনন রোধে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।#