১২:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

আদালতে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া: গুগল ও ইউটিউবের বিরুদ্ধে ৪ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ মামলা

নিউজ ডেস্ক

বলিউডের আলোচিত দম্পতি ঐশ্বরিয়া রাই ও অভিষেক বচ্চন এবার নেমেছেন আইনি লড়াইয়ে। মানহানিকর ও বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট প্রচারের অভিযোগে তারা সরাসরি মামলা করেছেন ইউটিউব ও এর মূল প্রতিষ্ঠান গুগলের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, এই দম্পতি ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাবি করেছেন ৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৫ কোটি। পাশাপাশি ডিপফেক ভিডিও শেয়ার ও প্রচারে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদনও করেছেন তারা।

অভিযোগে বলা হয়েছে, ইউটিউবে শত শত লিঙ্ক ও স্ক্রিনশটে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি ভয়াবহ, যৌন উসকানিমূলক এবং কাল্পনিক ভিডিও ছড়ানো হয়েছে, যেখানে অভিষেক ও ঐশ্বরিয়ার ছবি ও কণ্ঠস্বর বিকৃতভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। আদালতে দাখিল করা পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে, এসব ভিডিও ভুয়া, বিভ্রান্তিকর এবং তাদের মর্যাদাহানি করার উদ্দেশ্যে প্রচারিত।

তারকা দম্পতির দাবি, এই ধরনের ভিডিও শুধু তাদের সুনামই নষ্ট করছে না, বরং তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও মৌলিক অধিকারকেও চরমভাবে লঙ্ঘন করছে।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৬:৫৯:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫
৪৬

আদালতে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া: গুগল ও ইউটিউবের বিরুদ্ধে ৪ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ মামলা

আপডেট: ০৬:৫৯:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

বলিউডের আলোচিত দম্পতি ঐশ্বরিয়া রাই ও অভিষেক বচ্চন এবার নেমেছেন আইনি লড়াইয়ে। মানহানিকর ও বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট প্রচারের অভিযোগে তারা সরাসরি মামলা করেছেন ইউটিউব ও এর মূল প্রতিষ্ঠান গুগলের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, এই দম্পতি ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাবি করেছেন ৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৫ কোটি। পাশাপাশি ডিপফেক ভিডিও শেয়ার ও প্রচারে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদনও করেছেন তারা।

অভিযোগে বলা হয়েছে, ইউটিউবে শত শত লিঙ্ক ও স্ক্রিনশটে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি ভয়াবহ, যৌন উসকানিমূলক এবং কাল্পনিক ভিডিও ছড়ানো হয়েছে, যেখানে অভিষেক ও ঐশ্বরিয়ার ছবি ও কণ্ঠস্বর বিকৃতভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। আদালতে দাখিল করা পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে, এসব ভিডিও ভুয়া, বিভ্রান্তিকর এবং তাদের মর্যাদাহানি করার উদ্দেশ্যে প্রচারিত।

তারকা দম্পতির দাবি, এই ধরনের ভিডিও শুধু তাদের সুনামই নষ্ট করছে না, বরং তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও মৌলিক অধিকারকেও চরমভাবে লঙ্ঘন করছে।