০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫

নগদের তানভীরসহ সংশ্লিষ্টদের ৭৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

নিউজ ডেস্ক

মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ মিশুক, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ শুনানি শেষে সিআইডির আবেদনের পর এ নির্দেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন।

সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার শেখ রাসেল তদন্তের স্বার্থে হিসাবগুলো অবরুদ্ধের আবেদন করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত পিপি মোস্তফা সারোয়ার মুরাদ।

আবেদনে বলা হয়—নগদ লিমিটেড নিয়ম বহির্ভুতভাবে অতিরিক্ত ই-মানি ইস্যু, ট্রাস্ট ও সেটেলমেন্ট হিসাব থেকে সংশ্লিষ্ট ডিস্ট্রিবিউশন হাউসের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ ও বিদেশে পাচারের সন্দেহ করা হচ্ছে। এছাড়া বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে কমমূল্যে শেয়ার হস্তান্তরের মাধ্যমেও অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।

মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় অনুসন্ধান চলমান থাকায় অর্থ স্থানান্তর ঠেকাতে হিসাবগুলো অবরুদ্ধের প্রয়োজন বলে আদালত উল্লেখ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৩:০৮:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
৩০

নগদের তানভীরসহ সংশ্লিষ্টদের ৭৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

আপডেট: ০৩:০৮:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ মিশুক, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ শুনানি শেষে সিআইডির আবেদনের পর এ নির্দেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন।

সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার শেখ রাসেল তদন্তের স্বার্থে হিসাবগুলো অবরুদ্ধের আবেদন করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত পিপি মোস্তফা সারোয়ার মুরাদ।

আবেদনে বলা হয়—নগদ লিমিটেড নিয়ম বহির্ভুতভাবে অতিরিক্ত ই-মানি ইস্যু, ট্রাস্ট ও সেটেলমেন্ট হিসাব থেকে সংশ্লিষ্ট ডিস্ট্রিবিউশন হাউসের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ ও বিদেশে পাচারের সন্দেহ করা হচ্ছে। এছাড়া বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে কমমূল্যে শেয়ার হস্তান্তরের মাধ্যমেও অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।

মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় অনুসন্ধান চলমান থাকায় অর্থ স্থানান্তর ঠেকাতে হিসাবগুলো অবরুদ্ধের প্রয়োজন বলে আদালত উল্লেখ করেন।