০১:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

প্রতারণার অভিযোগ: ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৫ বছরের কারাদণ্ড

নিউজ ডেস্ক

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সাদিকুর রায়হান নামে এ ব্যক্তির করা মামলায় তাদের এ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১২ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন আসামিদের অনুপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল ইসলাম তালুকদার বলেন, দণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড; অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত না থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করেছেন। বিভিন্ন সময়ে কোম্পানিটি তাদের ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের অফার দেয়। কোম্পানির এই বিজ্ঞাপন দেখে বাদী সাদিকুর রায়হান ২০২১ সালের ২০ মার্চ তিনটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন। নির্ধারিত সময় সীমার মধ্যে মোটরসাইকেলগুলো বাদীকে হস্তান্তর করতে ব্যর্থ হন।

এরপর বাদীকে সিটি ব্যাংকের দুইটি চেক প্রদান করা হয়। তিনি ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল চেক দুইটি নগদায়ন করতে গেলে তা ফেরত আসে। এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সাদিকুর রায়হান মামলা দায়ের করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১২:১১:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
১৫

প্রতারণার অভিযোগ: ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৫ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট: ১২:১১:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সাদিকুর রায়হান নামে এ ব্যক্তির করা মামলায় তাদের এ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১২ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন আসামিদের অনুপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল ইসলাম তালুকদার বলেন, দণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড; অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত না থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করেছেন। বিভিন্ন সময়ে কোম্পানিটি তাদের ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের অফার দেয়। কোম্পানির এই বিজ্ঞাপন দেখে বাদী সাদিকুর রায়হান ২০২১ সালের ২০ মার্চ তিনটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন। নির্ধারিত সময় সীমার মধ্যে মোটরসাইকেলগুলো বাদীকে হস্তান্তর করতে ব্যর্থ হন।

এরপর বাদীকে সিটি ব্যাংকের দুইটি চেক প্রদান করা হয়। তিনি ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল চেক দুইটি নগদায়ন করতে গেলে তা ফেরত আসে। এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সাদিকুর রায়হান মামলা দায়ের করেন।