০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

রাজধানীর ১৪২ স্পটে একযোগে পুলিশের ‘বড় মহড়া’

নিউজ ডেস্ক

রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও স্পটে শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ঢাকার ১৪২টি স্থানে একযোগে বড় মহড়া দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। মহড়ায় সাত হাজার পুলিশ সদস্য অংশগ্রহণ করেন। মহড়ার মূল লক্ষ্য ছিল জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা ও সাধারণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

মহড়ার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা, বাংলাদেশ সচিবালয়, হাইকোর্ট, বঙ্গভবন ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ সব গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও প্রশাসনিক স্থাপনা অন্তর্ভুক্ত ছিল।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, “এটি আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। কুইক রেসপন্স মহড়া হিসেবে আমাদের অফিসার ও ফোর্সদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যাতে কোনো জরুরি পরিস্থিতি দ্রুত মোকাবিলা করা যায়।”

পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, মহড়া চলার আগে শুক্রবার রাতে রাজধানীর কাকরাইল গির্জায় ককটেল নিক্ষেপ, ধানমন্ডি শংকর এলাকায় আওয়ামী লীগের মশাল মিছিল ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। তাই রাজধানীজুড়ে পুলিশের সর্বাত্মক প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ডিএমপির আটটি বিভাগের মধ্যে তেজগাঁও ১৬টি, রমনা ৩৪টি, মিরপুর ১৪টি, মতিঝিল ১৭টি, ওয়ারি ১৬টি, লালবাগ ১৫টি, গুলশান ১৪টি এবং উত্তরায় ১৬টি স্পটে মহড়া চালানো হয়।

একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মহড়াটি মূলত ফোর্স ও অফিসারদের প্রদর্শনী (এক্সিভিশন) টাইপের। এটি মূলত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও স্থানে নিয়ন্ত্রণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে অপরাধ ও অরাজকতার প্রচেষ্টা প্রতিহত করতে সাহায্য করবে।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১০:৪৮:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫
২৩

রাজধানীর ১৪২ স্পটে একযোগে পুলিশের ‘বড় মহড়া’

আপডেট: ১০:৪৮:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫

রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও স্পটে শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ঢাকার ১৪২টি স্থানে একযোগে বড় মহড়া দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। মহড়ায় সাত হাজার পুলিশ সদস্য অংশগ্রহণ করেন। মহড়ার মূল লক্ষ্য ছিল জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা ও সাধারণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

মহড়ার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা, বাংলাদেশ সচিবালয়, হাইকোর্ট, বঙ্গভবন ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ সব গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও প্রশাসনিক স্থাপনা অন্তর্ভুক্ত ছিল।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, “এটি আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। কুইক রেসপন্স মহড়া হিসেবে আমাদের অফিসার ও ফোর্সদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যাতে কোনো জরুরি পরিস্থিতি দ্রুত মোকাবিলা করা যায়।”

পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, মহড়া চলার আগে শুক্রবার রাতে রাজধানীর কাকরাইল গির্জায় ককটেল নিক্ষেপ, ধানমন্ডি শংকর এলাকায় আওয়ামী লীগের মশাল মিছিল ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। তাই রাজধানীজুড়ে পুলিশের সর্বাত্মক প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ডিএমপির আটটি বিভাগের মধ্যে তেজগাঁও ১৬টি, রমনা ৩৪টি, মিরপুর ১৪টি, মতিঝিল ১৭টি, ওয়ারি ১৬টি, লালবাগ ১৫টি, গুলশান ১৪টি এবং উত্তরায় ১৬টি স্পটে মহড়া চালানো হয়।

একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মহড়াটি মূলত ফোর্স ও অফিসারদের প্রদর্শনী (এক্সিভিশন) টাইপের। এটি মূলত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও স্থানে নিয়ন্ত্রণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে অপরাধ ও অরাজকতার প্রচেষ্টা প্রতিহত করতে সাহায্য করবে।