০৩:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫

বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নিয়ে বড় সুখবর

নিউজ ডেস্ক

সরকারি ও বেসরকারি উভয় প্রতিষ্ঠানের পেশাজীবীদের জন্য একীভূত বেতন কাঠামো প্রণয়নের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক সমিতি। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সচিবালয়ে পে কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এ প্রস্তাবনা দেন সংগঠনটির নেতারা।

সমিতির প্রস্তাব অনুযায়ী, বর্তমান আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং প্রতিবেশী দেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বিবেচনায় বিদ্যমান ২০ গ্রেডের বেতন কাঠামোতে সর্বনিম্ন মূল বেতন ৪০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ মূল বেতন ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি ৮০ শতাংশ বাড়িভাতা দেওয়ার দাবিও জানানো হয়।

শুধু সরকারি কর্মচারীদের জন্য নয়, বরং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভূতত্ত্ববিদসহ অন্য পেশাজীবীদের ক্ষেত্রেও সমতুল্য বেতন কাঠামো নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

সমিতির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন, অর্থনৈতিক বৈষম্য হ্রাস, কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি এবং নিয়মিত পে কমিশনের প্রয়োজনীয়তা কমাতে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিবছর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বেতন বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে একটি স্থিতিশীল ও টেকসই সমাধান পাওয়া সম্ভব হবে।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আনোয়ার জাহিদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা পাশের দেশগুলোর বেতন কাঠামো এবং বর্তমান বাজারদর বিবেচনায় সর্বনিম্ন মূল বেতন ৪০ হাজার টাকার প্রস্তাব দিয়েছি। একই সঙ্গে বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের জন্যও সমান বেতন কাঠামোর সুপারিশ চেয়েছি। আশা করি, কমিশন বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১১:২২:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
২২

বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নিয়ে বড় সুখবর

আপডেট: ১১:২২:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫

সরকারি ও বেসরকারি উভয় প্রতিষ্ঠানের পেশাজীবীদের জন্য একীভূত বেতন কাঠামো প্রণয়নের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক সমিতি। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সচিবালয়ে পে কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এ প্রস্তাবনা দেন সংগঠনটির নেতারা।

সমিতির প্রস্তাব অনুযায়ী, বর্তমান আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং প্রতিবেশী দেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বিবেচনায় বিদ্যমান ২০ গ্রেডের বেতন কাঠামোতে সর্বনিম্ন মূল বেতন ৪০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ মূল বেতন ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি ৮০ শতাংশ বাড়িভাতা দেওয়ার দাবিও জানানো হয়।

শুধু সরকারি কর্মচারীদের জন্য নয়, বরং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভূতত্ত্ববিদসহ অন্য পেশাজীবীদের ক্ষেত্রেও সমতুল্য বেতন কাঠামো নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

সমিতির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন, অর্থনৈতিক বৈষম্য হ্রাস, কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি এবং নিয়মিত পে কমিশনের প্রয়োজনীয়তা কমাতে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিবছর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বেতন বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে একটি স্থিতিশীল ও টেকসই সমাধান পাওয়া সম্ভব হবে।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আনোয়ার জাহিদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা পাশের দেশগুলোর বেতন কাঠামো এবং বর্তমান বাজারদর বিবেচনায় সর্বনিম্ন মূল বেতন ৪০ হাজার টাকার প্রস্তাব দিয়েছি। একই সঙ্গে বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের জন্যও সমান বেতন কাঠামোর সুপারিশ চেয়েছি। আশা করি, কমিশন বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।’